বাংলাদেশের ভৌগলিক বিবরণ

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | | NCTB BOOK
1
Please, contribute by adding content to বাংলাদেশের ভৌগলিক বিবরণ.
Content

বাংলাদেশের অবস্থান ও আয়তন

1
  • বাংলাদেশের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ ভাগে ওবিয়ান্টাল অঞ্চলে।
  • অক্ষাংশ ২০°৩৪′ উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে
  • দ্রাঘিমাংশ ৮৮°০১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২°৪১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত
  • বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করে কর্কটক্রান্তি রেখা (২৩°৫০´ উত্তর অক্ষাংশ রেখা)
  • উত্তর-দক্ষিণে সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৪৪০ কিলোমিটার
  • পূর্ব-পশ্চিমে সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৭৬০ কিলোমিটার
  • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার বা ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল ।
  • ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বাংলাদেশের মধ্যভাগের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে অতিক্রম করেছে।
  • স্থানীয় সময় GMT + ৬ ঘন্টা (১° সমান ৪ মিনিট)

 

জেনে নিই

  • সরকারি নাম: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People's Republic of Bangladesh )
  • রাজধানী ঢাকা তবে বাণিজ্যিক রাজধানী-চট্টগ্রাম।
  • স্বাধীনতা লাভ: ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে ।
  • UN সদস্যপদ লাভ: ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে ।
  • সাতশত নদীবেষ্টিত সমতল ভূমির দেশ বাংলাদেশ।
  • আয়তন: ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার (বিশ্বে ৯৪ তম)।
  • ছিটমহল বিনিময়ের পর আয়তন ১,৪৭,৬১০ বর্গ কি.মি.
  • জনসংখ্যায় বাংলাদেশ বিশ্বে- ৮ম ।
  • বিভাগ: ৮টি; সর্বশেষ বিভাগ ময়মনসিংহ।
  • জেলা: ৬৪টি, উপজেলা: ৪৯৫ টি এবং ইউনিয়ন: ৪৫৭১
  • সীমান্তবর্তী দেশ- ভারত ও মিয়ানমার।
  • মাথাপিছু আয়: ২৮২৪ মার্কিন ডলার (বিবিএস: ২০২২)
  • সীমাধবর্তী জেলা - ৩২ টি
  • সীমান্তবর্তী নয় ৩২ টি
  • ভারতের সাথে সীমানা ৩০টি
  • মায়ানমারের সাথে সীমানা ৩ টি
  • রাঙামাটি জেলার ভারত এবং মায়ানমার এই দুই দেশের সাথে সীমানা রয়েছে।
  • বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীম ফ্র্যাঙ্ক- ৫টি (পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম)
  • বাংলাদেশের সাথে মায়ানমাে রাজ্য - ২ টি (চাঁন, রাখাইন)

 

  • বাংলাদেশের মোট আয়তন ১,৪৭,৬১০ বর্গ কিলোমিটার, ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল
  • মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫,১৩৮ কিলোমিটার
  • মোট স্থলসীমা ৪.৪২৭ কিলোমিটার
  • মোট জলসীমা / সমুদ্রসীমা ৭১১/৭১৬ কিলোমিটার
  • ভারতের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪,১৫৬ বা ৩,৭১৫ কিলোমিটার
  • বাংলাদেশের মোট সমুদ্রসীমা ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি.
  • মিয়ানমারের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৭১ বা ২৮০ কিলোমিটার
  • রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল
  • অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল
Content added By
Content updated By

বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি

1

''বাংলাদেশ ২০°৩৪' উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত এবং অপরদিকে ৮৮°০১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ১২°৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। গ্রিনিচ মান মন্দির (লন্ডন) থেকে ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত। কর্কটক্রান্তি বা ট্রপিক অব ক্যান্সার বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে। সুতরাং বাংলাদেশ ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত।

বাংলাদেশের মৌসুমী জলবায়ু ও সমভাবাপন্ন নাতিশীতষ্ণ আবহাওয়া বিদ্যমান। ভূপ্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রধানত তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যথা-

১। টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ (মোট ভূমির প্রায় ১২%)

  • দক্ষিণ-পূর্ব, উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল অর্থাৎ চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল
  • ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার উত্তরাংশ।
  • সিলেটের উত্তর-পূর্বাংশ এবং মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার দক্ষিণাংশ নিয়ে পার্বত্য অঞ্চল গঠিত।

২। প্লাইস্টোসিন কালের সোপানসমূহ (মোট ভূমির ৮%)

  • মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়
  • কুমিল্লার লালমাই পাহাড় এবং
  • বরেন্দ্রভূমি অঞ্চল নিয়ে সোপান ভূমি গঠিত।

৩। সাম্প্রতিক কালের প্লাবন সমভূমি (মোট ভূমির প্রায় ৮০%)

  • পদ্মা, মেঘনা, যমুনা এবং ব্রহ্মপুত্রসহ অসংখ্য উপনদী ও শাখানদী প্রবাহিত এলাকা নিয়ে সমভূমি অঞ্চল গঠিত।

জেনে নিই

  • পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ।
  • বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকার গড় উচ্চতা- ২০৫০ ফুট ।
  • লালমাই পাহাড়ের আয়তন- ৩৩.৬৫ বর্গ কি:মি: এবং গড় উচ্চতা ২১ মিটার।
  • বাংলাদেশে কর্কটক্রান্তি ও দ্রাঘিমা রেখা একত্র হয়েছে- ঢাকা শহরের নিকট।
  • ভিডি থেকে বাংলাদেশ- ৯০° পূর্ব দিকে অবস্থিত।
  • সোপান অঞ্চলের আরেক নাম- চতুরভূমি।
  • বাংলাদেশের ভূ-খণ্ড সৃষ্টির পূর্বে এখানে ছিল- বঙ্গখাদ বা Bango-Basin.
  • বাংলাদেশে আগে মাগ্য ছিল তার প্রমাণ- চুনাপাথরের খনি।
  • কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকাকে বলা হয়-ভেঙ্গি ভ্যালি ।
  • পুরাতন পলল গঠিত চতুর ভূমি যে যুগে গঠিত হয়- প্লাইস্টোসিন যুগে।
  • বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চলের অঞ্চলসমূহ মূলত- প্লাবন সমভূমি।
  • বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে পরিচিত- টিলা নামে।
  • দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে পরিচিত- চিবি নামে।
  • বাংলাদেশের পাহাড়গুলো গঠিত হয়েছে- টারশিয়ারি যুগের হিমালয় পর্বত উত্থিতের সময়।
  • গ্রিন হাউজ ইফেক্টের জন্য বাংলাদেশে যে ধরনের ক্ষতি হতে পারে- নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে
  • সমুদ্র সমতল থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচ্চতম জেলা হচ্ছে- দিনাজপুর (উচ্চতা ৩৭.৫ মিটার)।
  • মধ্যভাগ দিয়ে সমান্তরাল/আনুভূমিক ভাবে ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ বা কর্কট ক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে। কুমিল্লা ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সীমান্ত বরাবর কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে।
Content added By

সীমান্তবর্তী রাজ্য

0

দিক

সীমান্ত রাজ্য

উত্তরে

ভারতের আসাম, মেঘালয় ও পশ্চিমবঙ্গ

পূর্বে

ভারতের আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা এবং মিয়ানমার

দক্ষিণে

মিয়ানমার, বঙ্গোপসাগর

পশ্চিমে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী দুটি দেশ ভারত ও মায়ানমার।
  • দেশের মোট ৬৪ টি জেলার মধ্যে সীমান্তবর্তী জেলার সংখ্যা ৩২টি।
  • ভারতের ৫ টি রাজ্যের সাথে সীমানা রয়েছে বাংলাদেশের
  • বাংলাদেশের সাথে সবচেয়ে বেশি সীমান্ত দৈর্ঘ্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের।
  • বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্ত পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম সীমানা ।
  • উভয় দেশের সাথে সীমানা রয়েছে রাঙ্গামাটি জেলার।
  • বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী রাজ্যের সংখ্যা ২ টি। যথা: রাখাইন ও চিন প্রদেশ।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

বাংলাদেশ-মীয়ানমার
বাংলাদেশ-ভারত
মিয়ানমার-চীন
ভারত-মিয়ানমার

বাংলাদেশের আয়তন ও সীমানা

0
  • বাংলাদেশের মোট আয়তন ১,৪৭,৬১০ বর্গ কিলোমিটার, ৫৬,৯৭৭ বর্গমাইল
  • মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫,১৩৮ কিলোমিটার
  • মোট স্থলসীমা ৪.৪২৭ কিলোমিটার
  • মোট জলসীমা / সমুদ্রসীমা ৭১১/৭১৬ কিলোমিটার
  • ভারতের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪,১৫৬ বা ৩,৭১৫ কিলোমিটার
  • বাংলাদেশের মোট সমুদ্রসীমা ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি.
  • মিয়ানমারের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৭১ বা ২৮০ কিলোমিটার
  • রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল
  • অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল
Content added By
Content updated By

বাংলাদেশের বিভাগ

0

বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

বিভাগ ভিত্তিক জেলাসমূহ

ঢাকা বিভাগঃ ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, টাইল, নরসিংদী, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, গোপালগঞ্জ ও রাজবাড়ী।

চট্টগ্রাম বিভাগঃ চট্টগ্রাম, রাগামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্বাসজার, লক্ষ্মীপুর, চাদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও ব্রক্ষ্মনবাড়িয়া।

রাজশাহী বিভাগঃ রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ , নওগা, নাটোর, পাবনা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও জয়পুরহাট ।

খুলনা বিভাগঃ খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা

বরিশাল বিভাগঃ বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা।

রংপুর বিভাগঃ রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়।

সিলেট বিভাগঃ সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার।

ময়মনসিংহ বিভাগঃ ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা ও শেরপুর।

Content added By

বাংলাদেশের প্রান্তীয় ও সীমান্তবর্তী স্থান

1
  • বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের মোট ছিটমহল যা বাংলাদেশ লাভ করে- ১১১টি।
  • ভারতের ভিতরে বাংলাদেশের মোট ছিটমহল যা ভারত লাভ করে- ৫১টি
  • বাংলাদেশ-ভারতের মোট ছিটমহল ছিল- ১৬২টি
  • সীমান্ত সমস্যা সমাধানের জন্যে মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।
  • বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে স্থল সীমান্ত চুক্তি কার্যকর হয় ৬ জুন, ২০১৫।
  • ছিটমহল বিনিময় চুক্তি কার্যকর তথ্য ছিটমহল বিলুপ্ত করা হয়- ১ আগস্ট, ২০১৫ (৩১ জুলাই মধ্য রাতে)।
  • বাংলাদেশ-ভারতের মাঝে স্থল সীমান্ত চুক্তিটি অমীমাংসিত ছিল- দীর্ঘ ৪০ বছর।
  • বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তির জন্য ভারতীয় সংবিধানে যে সংশোধনী আনা হয়- ১০০তম।
  • বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তির জন্য বাংলাদেশের সংবিধানে যে সংশোধনী আনা হয়- ৩য় (১৯৭৩ সালে) ।
  • বাংলাদেশের জন্য ভারত তিনবিঘা করিডোর প্রথম উন্মুক্ত করে দেয়- ২৬ জুন, ১৯৯২ সালে।
  • ভারত তিনবিঘা করিডোর পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মুক্ত করে দেয়- ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে
  • বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ফারাক্কা বাঁধের দূরত্ব ১৬.৫ কিলোমিটার বা ১১ মাইল
  • বাংলাদেশ-ভারতের বিরোধপূর্ণ 'মুহুরীর চর' ও 'বিলোনিয়া' সীমান্ত অবস্থিত- ফেনীতে।
  • বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নাম- বিজিবি (নতুন নামকরণ- ২০১১)।
  • ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নাম- বিএসএফ।

Content added || updated By

বাংলাদেশের বিরোধপূর্ণ

0
Please, contribute by adding content to বাংলাদেশের বিরোধপূর্ণ.
Content

জলবায়ু ও আবহাওয়া, দুর্যোগ

0
Please, contribute by adding content to জলবায়ু ও আবহাওয়া, দুর্যোগ.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ছিয়াত্তরের মন্বন্তর

0
Please, contribute by adding content to ছিয়াত্তরের মন্বন্তর.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ভূমিকম্প-Earthquake

0

বাংলাদেশের পাহাড় পর্বত, উপত্যকা , ঝর্ণা

0
  • বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা- ১৯টি।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা- ৩টি (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান)।
  • ঢাকার সাথে নদীপথে সরাসরি সংযোগ নেই কোন জেলার- রাঙামাটি।
  • টেকনাফ ও তেঁতুলিয়া যথাক্রমে অবস্থিত- কক্সবাজার ও পঞ্চগড় ।
  • এটি ময়মনসিংহ আগে যে বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল- ঢাকা।
  • বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন কোনটি -সেন্টমার্টিন।
  • সর্বদক্ষিণের স্থান- ছেঁড়াদ্বীপ। (সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণাংশ ছেঁড়াদ্বীপ নামে পরিচিত)
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

টারশিয়ারি পাহাড়
প্লায়োস্টোসিন সোপান
জুরাসিক পাহাড়
মায়োসিন পাহাড়

বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত

0
Please, contribute by adding content to বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত.
Content

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত

1
  • প্রাচীন নাম- পালকিং/ফালকিং ।
  • দৈর্ঘ্য- ১২০ কি.মি. (৭৫ মাইল)
  • পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী, পানোয়া নামেও পরিচিত
  • বিখ্যাত পয়েন্ট- লাবনী সৈকত, হিমছড়ি, ইনানী বিচ, সাবরাং।
  • ইনানী বিচ সোনালি বালু এবং পরিষ্কার পানির জন্য বিখ্যাত।
  • টেকনাফের সাবরাং সৈকতে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে নির্মিত Exclusive Tourist Zone.
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত

0
  • অবস্থান- খেপুপাড়া, পটুয়াখালী
  • হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মের তীর্থস্থান।
  • দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার।
  • বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায় ।
  • অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে সাগরকন্যা বলা হয়।
Content added By

ইনানী সমুদ্র সৈকত

0
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার থেকে ২৭ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থিত।
  • ব্ল্যাক গোল্ড খ্যাত খনিজ জিরকন পাওয়া যায়।
Content added By

পারকি সমুদ্র সৈকত

0
  • অবস্থান- চট্টগ্রাম
  • কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত।
  • স্থানীয় ভাষায় এটিকে পারকির চর আর পর্যটনীয় ভাষায় পারকি বিচ বা সৈকত বলে।
Content added By

বাংলাদেশের দ্বীপসমূহ

0

চারিদিকে পানি বা জল দ্বারা পরিবেষ্টিত ভূখণ্ডকে দ্বীপ বলা হয়। নিকটবর্তী একাধিক দ্বীপের গুচ্ছকে দ্বীপপুঞ্জ বলা হয়।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সন্দীপ
নিঝুম দ্বীপ
ছেঁড়াদ্বীপ
দক্ষিণ তালপট্টি
ভূ- রাজনীতি
জলবায়ু পরিবর্তন
গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া
বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ
নিঝুম দ্বীপ
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ
সেন্টমার্টিন
কুতুবদিয়া

সেন্টমার্টিন দ্বীপ

0
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • সেন্টমার্টিন এর অপর নাম: নারিকেল জিঞ্জিরা।
  • আয়তন: (৮ বর্গ কিলোমিটার/ ৩.১ বর্গমাইল)
  • সেন্টমার্টিন দ্বীপে পাওয়া যায়- অলিভ টারটল।
  • নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র Coral island বা প্রবাল দ্বীপ।
  • অবস্থিত- টেকনাফ সমুদ্র উপকূল হতে ৯ কি.মি. দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

নারিকেল জঞ্জিরা
নারিকেল জিঞ্জিরা
নারিকেল বাগান
মহেশখালী

মহেশখালী দ্বীপ

0
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • দেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ ।
  • আদিনাথ মন্দির এই দ্বীপে অবস্থিত।
Content added By

নিঝুম দ্বীপ

0
  • অবস্থান- হাতিয়া, নোয়াখালী।
  • আয়তন- ৯১ বর্গ কিমি. (৩৫.১৩৫ বর্গমাইল)।
  • অবস্থান- মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত।
  • পূর্বনাম- বাউলার চর বা বালুয়ার চর।
  • মোহনায় নামকরণ- ১৯৭০ সালে ঘূর্ণিঝড়ে এ দ্বীপের নামকরণ করা হয় নিঝুম দ্বীপ।
  • মৎস্য আহরণ, উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী অঞ্চল এবং অতিথি পাখি আগমনের জন্য বিখ্যাত।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

নাফ নদীর
মেঘনা নদীর
কর্ণফুলী নদীর
হালদা নদীর
বুড়িগংগা
নাফ নাদীর
মেঘনা নদীর
কর্ণফুলী নদীর
হালদা নদীর
বুড়িগঙ্গা
নাফ নদী
মেঘনা নদী
কর্ণফুলী নদী
হালদা নদী
বুড়িগঙ্গা

কুতুবদিয়া দ্বীপ

0
  • অবস্থান কক্সবাজার।
  • আয়তন ৩ বর্গকিলোমিটার।
  • কুতুবদিয়ার বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত।
  • রাত্রে নৌ চলাচলের সুবিধার জন্য ব্রিটিশ আমলে নির্মিত বাতিঘর আছে।
Content added By

ছেঁড়া দ্বীপ

0
  • অবস্থান- কক্সবাজার।
  • স্থান- এটি বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের স্থান।
  • জোয়ারের সময় দ্বীপটি সেন্টমার্টিন হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ।
  • ভাটার সময় সেন্টমার্টিন হতে পায়ে হেঁটে দ্বীপটিতে যাওয়া যায়।
Content added By

সোনাদিয়া দ্বীপ

0
  • অবস্থান- মহেশখালী, কক্সবাজার।
  • আয়তন ৯ বর্গকি.মি.।
  • গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হবে- সোনাদিয়া দ্বীপে।
  • বিখ্যাত: মৎস্য আহরণ ও অতিথি পাখির জন্য বিখ্যাত।
Content added By

ভোলা দ্বীপ

0
  • অবস্থান- ভোলা।
  • পূর্ব নাম- দক্ষিণ শাহবাজপুর।
  • অবস্থিত- মেঘনা নদীর মোহনায়।
  • বৃহত্তম- বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা।
  • বাংলাদেশের দ্বীপের রানি (Queen Island of Bangladesh) বলা হয় ভোলাকে।
Content added || updated By

মনপুরা দ্বীপ

0
  • অবস্থান- ভোলা
  • এই দ্বীপে পর্তুগিজরা বাস করত
Content added || updated By

দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ

0
  • অবস্থান- সাতক্ষীরা
  • পূর্ব নাম- পূর্বাশা বা নিউমুর।
  • আয়তন ৮ বর্গ কি.মি.।
  • বর্তমানে ভারতের মালিকানাধীন।
  • বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ এই দ্বীপটি।
  • দ্বীপটি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরে।
  • তবে ২০১০ সালে দ্বীপটি তলিয়ে যায়।
Content added By
Content updated By

স্বর্ণদ্বীপ

0
  • অবস্থান- নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা ।
  • আয়তন- ৩৬০ বর্গ কিলোমিটার।
  • বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
Content added By

বঙ্গবন্ধু দ্বীপ

0
  • বঙ্গবন্ধু দ্বীপ এর অপর নাম পুঁটুনির দ্বীপ
  • বঙ্গবন্ধু দ্বীপ এটি নতুন পর্যটন আকর্ষণীয় স্থান।
  • আয়তন ৮ বর্গকি.মি. (৩.১ বর্গমাইল)
  • সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ২ মিটার।
  • প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে লাল কাঁকড়া।
  • অবস্থান- বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার দুবলার চর।
  • দুবলার চর থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপ।
Content added By

বাংলাদেশের লেক /হ্রদ/ হাওর

0

প্রাকৃতিকভাবে বিস্তীর্ণ জলরাশি ভূ-ভাগে আবদ্ধ হয়ে একটা স্থায়ী জলাশয় সৃষ্টি করে তাহলে সেই জলাশয়কে হ্রদ বা লেক বলে। হ্রদ হলো ভূ-বেষ্টিত লবণাক্ত বা মিষ্টি স্থির পানির বড় আকারের জলাশয়। হ্রদ উপসাগর বা ছোট সাগরের মতো কোনো মহাসমুদ্রের সাথে সংযুক্ত নয়, তাই এতে জোয়ার ভাটা হয় না। মাটি নিচু হয়েও হ্রদের সৃষ্টি করতে পারে। রাঙ্গামাটি লেকের জেলা হিসেবে পরিচিত।

Content added By

বগা লেক

4
  • অবস্থান- রুমা উপজেলা, বান্দরবান।
  • আয়তন ১৫ একর।
  • বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক লেক।
  • বগালেক/ বগাকাইন লেক নামেও পরিচিত।
Content added By

ফয়েজ লেক

0
  • অবস্থান- চট্টগ্রামের পাহাড়তলী
  • স্থপতি- ব্রিটিশ প্রকৌশলী, ফয় (Foy) নির্মাণ করে ১৯২৪ সাল।
  • আয়তন- ৩৩৬ একর।
  • বর্তমানে এটির মালিকানা রেলওয়ের।
  • ফয়েজ লেকের পাশেই রয়েছে চট্টগ্রামের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় বাটালি পাহাড়।
Content added || updated By

কাপ্তাই লেক

0
  • অবস্থান- রাঙ্গামাটি
  • আয়তন- ১৭২২ বর্গ কি.মি.
  • বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র (কর্ণফুলী নদী) অবস্থিত ।
Content added By

মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান

0
  • SPARRSO-Bangladesh Space Research and Remote Sensing Organization
  • দেশের একমাত্র ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগের পূর্বাভাস কেন্দ্র- SPARRSO
  • প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮০ সালে।
  • অবস্থান- আগারগাঁও, ঢাকা।
  • স্পারসো - প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
  • কাজ করে- ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগ পূর্বাভাস।
  • প্রধান- প্রধানমন্ত্রী ।

ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র- ৪ টি।

  1. বেতবুনিয়া অবস্থিত রাঙ্গামাটি, ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
  2. তালিবাবাদ অবস্থিত গাজীপুর, ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
  3. মহাখালী অবস্থিত ঢাকা, ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
  4. সিলেট অবস্থিত সিলেট, ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
Content added || updated By

আবহাওয়া সতর্ক সংকেত

0
  • দেশে মোট আবহাওয়া সতর্ক সংকেত ১১টি।
  • সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত ১১টি এবং নদী বন্দরের জন্য সংকেত ৪টি।
  • বাংলাদেশে আবহাওয়া কেন্দ্র আছে ৪টি; যথা- ঢাকা, পতেঙ্গা, কক্সবাজার, পটুয়াখালী ।
  • নদী বন্দরের জন্য ৪টি সংকেত হলো- সতর্ক সংকেত, হুঁশিয়ারি সংকেত, বিপদ সংকেত ও মহাবিপদ সংকেত।
Content added By

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১,২

0

বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট

  • বাংলাদেশের মালিকানাধীন প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ।
  • বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশের প্রথম ভূ-স্থির যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ।
  • এটি ২০১৮ সালের ১১ মে (বাংলাদেশ সময় ১২ মে) ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়।
  • ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যোগ হয় বাংলাদেশ।
  • এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কর্তৃক বাস্তবায়িত হয়।
  • এটি ফ্যালকন ৯ ব্লক ৫ রকেটের প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ করে ফ্রান্সের কোম্পানি থ্যালাস অ্যালেনিয়া।

বঙ্গবন্ধু-২ স্যাটেলাইট

  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২।
  • বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভূস্থির যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ।
  • এটি ২০২৩ সালে উৎক্ষেপণ করা হবে ।
  • বঙ্গবন্ধু-২ স্যাটেলাইটের অভিযানের সময়কাল থাকবে ১৮ বছর।
  • স্যাটেলাইটটি আবহাওয়া, নজরদারি বা নিরাপত্তাসংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত হবে।
  • এটি ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরে ৩০০ থেকে ৪০০ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান করার ফলে অরবিটাল স্লটের প্রয়োজন হবে না।
Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

বঙ্গবন্ধু মানমন্দির

0

পৃথিবীর ৪টি দ্রাঘিমা রেখা (০°, ৯০°, ২৭০° ও ১৮০° ডিগ্রি) এবং ৩টি অক্ষরেখা (কর্কটক্রান্তি রেখা, মকরক্রান্তি রেখা ও নিরক্ষরেখা) পরস্পর ১২টি স্থানে ছেদ করেছে। যার ১০টি পড়েছে সমুদ্রে, আর বাকি ২টি স্থলভাগে। স্থলভাগের একটি মিলনস্থল সাহারা মরুভূমিতে (জনমানবহীন) এবং অন্যটি ফরিদপুরের ভাঙ্গায়। ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ভাঙ্গারদিয়া গ্রামে নির্মান করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু মানমন্দির ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা ও কর্কটক্রান্তি রেখার মিলনস্থল এটি।

Content added By

ছিটমহল সমস্যা ও সমাধান

0

একটি দেশের ভৌগোলিক সীমানা থেকে বিচ্ছিন্ন এবং অন্য দেশের ভূখণ্ড বা অন্য দেশের মধ্যে একটি দেশের বিচ্ছিন্ন অঞ্চলকে ছিটমহল বলে। ছিটমহল সমস্যার উদ্ভব হয় ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের সময়।

জেনে নিই

  • মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়: ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।
  • চুক্তি কার্যকর: ১ আগস্ট, ২০১৫ সালে।
  • চুক্তি অনুমোদনে সংশোধনী: বাংলাদেশের ১৯৭৪ সালের ৩য় সংশোধনী আনে সিটমহল সমস্যা সমাধানে।
  • ভারতের ২০১৫ সালের ১০০তম সংশোধনী করা হয়।
  • ভারতে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের মোট আয়তন ছিল-৭,১১০ একর।
  • বাংলাদেশে থাকা ভারতের ১১১টি ছিটমহলের মোট আয়তন ছিল- ১৭,১৫৮.৭৫ একর।
  • ছিটমহল বিনিময়ের ফলফল: বাংলাদেশের সাথে যুক্ত হয়েছে- ১০,০৪১.২৫ একর ।
  • প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় কুড়িগ্রামের দশিয়ারছড়া ছিটমহলে ।
  • দশিয়ারছড়া ছিটমহলের বর্তমান নাম- মুজিব-ইন্দিরা ইউনিয়ন ।
  • বাংলাদেশ থেকে ভারতে যায়- ৯৭৯ জন [ভারত থেকে কেউ আসেনি]।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

করিডোর

0
Please, contribute by adding content to করিডোর.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

তিনবিঘা করিডোর

0

তিনবিঘা করিডোরের অবস্থান তিস্তা নদীর পাড়ে । এটি স্বতন্ত্র ভূমি যা ভারতের মালিকানাধীন সীমান্তবর্তী ৩ বিঘা জায়গার মধ্যে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ করিডোর দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা ছিটমহলে যাতায়াত করা হতো।

জেনে নিই

  • ৩ বিঘা করিডোরের আয়তন: ১৭৮*৮৫ মিটার।
  • তিন বিঘা করিডরের বিনিময়ে ভারত নেয়: বাংলাদেশের বেরুবাড়ী ছিটমহল (পঞ্চগড়)।
  • দহগ্রাম ও আঙ্গারপোতা ছিটমহল: লালমনিরহাট জেলাধীন পাটগ্রাম উপজেলার ছিটমহল ।
  • ছিটের সংখ্যায় বাংলাদেশ পায়: ১১১টি আর ভারত লাভ করে ৫১টি।
Content added By

শিলিগুড়ি করিডোর

0

শিলিগুড়ি করিডোর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির সঙ্গে দেশের অবশিষ্ট অংশের সংযোগরক্ষাকারী একটি সংকীর্ণ ভূখণ্ড পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত এই ভূখণ্ডের আকৃতি মুরগির ঘাড়ের মতো বলে একে চিকেন'স নেক নামেও অভিহত করা হয়। এই ভূখণ্ডের প্রস্থ ২১ থেকে ৪০ কিলোমিটার। এর দুপাশে নেপাল ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র।

Content added By

ট্রানজিট ও করিডোর

0

ধরি, ভারতের অনুমতি সাপেক্ষে ভারতের ভূমি ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে ভুটানে মালামাল পরিবহন করা হলো এখানে ভারত; বাংলাদেশ ও ভুটান উভয়ের জন্য ট্রানজিট হিসেবে বিবেচিত হবে। এবার আসা যাক কারডোরের ব্যাপারে। করিডোর নিজ দেশের এক অংশ থেকে অন্য অংশে যাবার জন্য ব্যবহৃত ভূখন্ড, যা দ্বিতীয় আরেকটি দেশের আয়ত্বাধীন।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মায়ানমারের সীমান্ত সংযোগ নেই- ঢাকা ও বরিশাল বিভাগ ।
  • বাংলাদেশের দুটি বিভাগের সবগুলো জেলায় সীমান্ত জেলা- সিলেট ও ময়মনসিংহ ।
  • বাংলাদেশের একটিমাত্র জেলার সাথে ভারত এবং মায়ানমারের সীমান্ত রয়েছে - রাঙামাটি।
  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কোন জেলার সাথে ভারতের সীমান্ত নেই- বান্দরবান ও কক্সবাজার।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামের কোন জেলার সাথে মায়ানমারের সীমান্ত নেই- খাগড়াছড়ি।
  • পার্বত্য চট্টগ্রামে কোন জেলার সাথে ভারতের সীমানা নেই- বান্দরবান।
  • বাংলাদেশের কোন জেলার নামে ভারতে একটি জেলা আছে- দিনাজপুর।
  • সিলেট জেলার উত্তরে ভারতীয় কোন রাজ্য অবস্থিত- মেঘালয়।
  • ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত নয়- মণিপুর, নাগাল্যান্ড অরুণাচল ।
  • বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য সেভেন সিস্টার্সের অন্তর্গত নয়- পশ্চিমবঙ্গ।
  • বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম - JBWG
  • JBWG এর পূর্ণরূপ- Joint Boundary Working Group.
  • বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন এলাকা অবস্থিত- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ (এর রাজধানী- পোর্ট ব্লেয়ার)
Content added By

বঙ্গোপসাগর

0

বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর। এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত ত্রিভূজাকৃতির উপসাগর। এই উপসাগরের পশ্চিম দিকে রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা, উত্তর দিকে রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ এবং পূর্ব দিকে রয়েছে মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের ঠিক মাঝখানে বিরাজ করছে ভারতের অধিভুক্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার একাধিক বড় নদী এই উপসাগরে এসে মিশেছে: পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, মেঘনা, ইরাবতী, গোদাবরী, মহানদী, কৃষ্ণা, সুবর্ণরেখা, কাবেরী ইত্যাদি। বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলি হল চেন্নাই, চট্টগ্রাম, পায়রা বন্দর, কলকাতা, হলদিয়া, মংলা, বিশাখাপত্তনম ও ইয়াঙ্গুন। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত। এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলি হল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, চেন্নাই, পুরি, বিশাখাপট্টনম, সুন্দরবন, দিঘা, ফুকে, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ইত্যাদি ।

জেনে নিই

  • উপকূলীয় দেশ: বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকা [৫টি দেশ]।
  • আয়তন: প্রায় ২২ লাখ বর্গ কি. মি ও গড় গভীরতা: ৮,৫০০ ফুট [২৬০০ মিটার]।
  • Swatch of no ground : বঙ্গোপসাগরের একটি খাদের নাম- গঙ্গাখাত ।
  • Ninety East Ridge: ভারত মহাসাগরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবয়ব ।
  • সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ২,০৯০ কিমি
  • সর্বাধিক প্রস্থ ১,৬১০ কিমি
  • পৃষ্ঠতল অঞ্চল ২১,৭২,০০০ কিমি
  • সর্বাধিক গভীরতা ৪,৬৯৪ মিটার
Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ভৌগলিক উপনাম

0
Please, contribute by adding content to ভৌগলিক উপনাম.
Content

প্রাচীন ও বর্তমান নাম

0
Please, contribute by adding content to প্রাচীন ও বর্তমান নাম.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পালমিরা (সিরিয়া)
বামিয়ান (আফগানিস্তান)
হাত্রা (ইরাক)
আল শাব আল ধামান (সিরিয়া)
মায়ান রিভেইরা
রেভেই কান
মায়ান জার্মা
মায়ান কুনসা

Read more

বাংলাদেশের ভৌগলিক বিবরণ বাংলাদেশের অবস্থান ও আয়তন বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি সীমান্তবর্তী রাজ্য বাংলাদেশের আয়তন ও সীমানা বাংলাদেশের বিভাগ বাংলাদেশের প্রান্তীয় ও সীমান্তবর্তী স্থান বাংলাদেশের বিরোধপূর্ণ জলবায়ু ও আবহাওয়া, দুর্যোগ ছিয়াত্তরের মন্বন্তর ভূমিকম্প-Earthquake বাংলাদেশের পাহাড় পর্বত, উপত্যকা , ঝর্ণা বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ইনানী সমুদ্র সৈকত পারকি সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের দ্বীপসমূহ সেন্টমার্টিন দ্বীপ মহেশখালী দ্বীপ নিঝুম দ্বীপ কুতুবদিয়া দ্বীপ ছেঁড়া দ্বীপ সোনাদিয়া দ্বীপ ভোলা দ্বীপ মনপুরা দ্বীপ দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ স্বর্ণদ্বীপ বঙ্গবন্ধু দ্বীপ বাংলাদেশের লেক /হ্রদ/ হাওর বগা লেক ফয়েজ লেক কাপ্তাই লেক মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান আবহাওয়া সতর্ক সংকেত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১,২ বঙ্গবন্ধু মানমন্দির ছিটমহল সমস্যা ও সমাধান করিডোর তিনবিঘা করিডোর শিলিগুড়ি করিডোর ট্রানজিট ও করিডোর বঙ্গোপসাগর ভৌগলিক উপনাম প্রাচীন ও বর্তমান নাম
Promotion